SawdeshBarta24UpdateNews
Sawdeshbarta News Update
|
মেডিকেল ভর্তি পদ্ধতির আকস্মিক পরিবর্তন অবৈজ্ঞানিক
27 আগস্ট ২০১২, বিকাল৩:৩৩ ক্যাটাগরী: ক্যাম্পাস ফিচার পোস্ট
ধরি আপনিভালো সমাজব্যবস্থায় সুন্দর স্বপ্ন নিয়ে বেড়েউঠেছেন। এবারসময় হয়েছেনিজের শক্তিকেকাজে লাগিয়েনিজের ওআশেপাশের মানুষেরকষ্ট দূরকরার। আপনিচিন্তা করেদেখলেন পেশাহিসেবে শিক্ষকতা,ডাক্তারি এবংআইন অনেকসুন্দর ওসম্মানের। পারলে আপনি তিনটি পেশাইচর্চা করতেচান, কিন্তুআপনি চিন্তাকরে দেখলেনএই তিনটিপেশার মধ্যেসর্বোচ্চ দু’টি পেশাকেআপনি জীবিকাহিসেবে গ্রহণকরতে পারবেন।আপনি বেড়েউঠেছেন বিজ্ঞানচর্চার মধ্যদিয়ে। সুতরাংডাক্তারি আপনারজন্য খুব-ই উপযোগী।ডাক্তার হিসেবেযখন অনেকবড় হয়েযাবেন, তখনসময় ওসুযোগ থাকলেআপনি শিক্ষকহবার ইচ্ছাটাওপূরণ করতেপারবেন। আপনিখুব শীঘ্রইডাক্তার হবারসিদ্ধান্তে আসতে চান। আমি এখনআমার দৃষ্টিভঙ্গিদিয়ে আপনারকরণীয় নির্ধারণকরে দিচ্ছি।করণীয়গুলো আপনার একান্ত কর্তব্য সেদাবী আমিকরছি না,তবে আমিবিশ্বাস করিএ করণীয়গুলোআপনার সিদ্ধান্তগ্রহণকে প্রভাবিতকরবে এবংত্বরান্বিত করবে।
আমি আপনাকে৪টি প্রশ্নকরব। এই৪টি প্রশ্নেরযে কোন৩টির উত্তরহ্যাঁ-সূচকহলে আপনিডাক্তার হবারসিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন।
প্রশ্নঃ
#১:পেশাটারপ্রতি আপনারআসক্তি, ভালোবাসাও সম্মানবোধআছে কি?
#২:বিষয়বস্তুরগভীরে যাওয়ারপ্রয়োজনে পড়াশোনাউপভোগ করারমানসিকতা আছেকি?
#৩:এপেশা কিআপনাকে সামাজিকও অর্থনৈতিকভাবেসমৃদ্ধ করবে?#৪:
খ্যাতি নয়,সেবা করাও জীবিকানির্বাহ করাইএই পেশানির্বাচনের মূল কারণ- বিষয়টা কিএ রকম?
এবার নির্বাচকপক্ষের কর্তব্যনির্ধারণের সুযোগ গ্রহন করি। ধৃষ্টতাহয়ে গেলকি নাজানি না,আমি জনগন,গনতন্ত্র আমাকেমনের ইচ্ছাও কথাপ্রকাশ করতেউৎসাহ যোগায়।।
কর্তৃপক্ষ দেখবেন প্রার্থীরঃ
#১:পেশা-ভিত্তিক বিষয়েজ্ঞান ওমানসিকতাটা ভালো কিনা।
[খুব বেশিপ্রযোজ্য নাহলে অংক,বাংলা, ইংরেজী,সাধারণ জ্ঞানকম জানলেওচলবে। প্রার্থীরাযদি কথাশিল্পীনা হয়,তাহলে তাদেরবাংলা ইংরেজীরনম্বর ততটাগুরুত্ব বহনকরে না।বাংলা-ইংরেজীভালো লিখতে,বলতে ওবুঝতে পারলেইহবে। কথাশিল্পীহলেও বাংলাইংরেজীর বেশিনম্বর জরুরীনা। আমারব্যক্তি জীবনেদেখা সবগুলোকথাশিল্পী স্কুল জীবনে বার বারবাংলায় ফেলকরেছে। বর্তমানশিক্ষা ব্যাবস্থায়ইংরেজী ওবাংলায় উচ্চনম্বর শিক্ষার্থীরভালো স্মরণশক্তি,সুন্দর হাতেরলেখা, (সেরাগুরুগৃহ) কোচিংসেন্টারগামীতা এবং গৃহশিক্ষক নির্ভরতার ইঙ্গিতদেয়। ]
#২:মস্তিষ্কটাউন্নত কিনা।
[স্মরণশক্তি বেশি থাকা অপ্রয়োজনীয়; যারাসারা জীবনপড়ে, মাথায়রাখে, স্মরণেরাখে (অথচমনে রাখেনা) তারাবাস্তব জীবনেপ্রয়োজনের সময় এত কিছুর ভিড়েদরকারি জিনিসটাখুঁজে পেতেসময় লাগায়।কোন জ্ঞানেরসাথে কোনমেধা জোড়ালাগিয়ে কিবিজ্ঞান তৈরিকরতে হবেতা আইন্সটাইনেরখুব ভালোমনে থাকত,কিন্তু তিনিপ্রায়শ তারনিজের বাসারঠিকানাটা ভুলেযেতেন। আমারবক্তব্য এমননা যে,কেউ ঠিকানাভুলে গেলেসে আইন্সটাইনেরমর্যাদা পাবে।{আমার আভিমতঃ১০০ টাবই পরলামকিন্তু সেইবইগুলোর ১টাপৃষ্ঠাও মনেরাখলাম নাবা জীবনেকাজে লাগালামনা বাচর্চা করলামনা – এরকম শিক্ষালাভদরকার নাই।আমরা আবশ্যইপড়ব। আমরাএক পৃষ্ঠাপড়ব, এবংএক পৃষ্ঠারপুরোটুকুই আয়ত্ত করব এবং সেটাকেজীবনের দেয়ালেমনের জানালারপাশে টাঙিয়েরাখব}।
[যে বৃষ্টিবর্ষায় সবচেয়েসত্য, সেবৃষ্টি বসন্তেখুবই অসত্য;ফুল তখনএকমাত্র সত্য।পূর্ববর্তী অনুচ্ছেদের অবস্থা-ভিত্তিক সত্যটুকুকেছাত্র-ছাত্রীরাযদি ধ্রুবসত্য ভেবেনেয় তাহলেতাদের বিকাশক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাদের ভাবতে হবেবই পড়েযত সহজেও দ্রুতনিজেকে বিকশিতকরা যায়অন্য কিছুতেততটা করাযায় না।ছাত্র-ছাত্রীও জ্ঞানেরলাভের আনন্দযাদের কাছেঅনেক বড়বিনোদন তাদেরজন্য পূর্ববর্তীঅনুচ্ছেদটির দ্বিতীয় বন্ধনী {} দ্বারা আবদ্ধঅংশটুকু প্রযোজ্যনয়। ]
#৩:শারীরিকও মানসিকঅবস্থা পেশাটিগ্রহণ করারউপযোগী কিনা?
[ডাক্তার মানসিকভাবে আকর্ষণীয়হলে রোগীআস্তাবোধ করেনবেশি। যেডাক্তার যতউন্নত সেডাক্তার ততকম অষুধদেয়। আরঅতি উন্নতমানসিকতার ডাক্তাররা অষুধ ছাড়াই রোগীভাল করেফেলে। তাদেরঅমূল্য পরামর্শরোগীদেরকে মূল্যবান অষুধের চেয়েও দ্রুতসারিয়ে তুলে।]
# ৪:হাসতেপারে কিনা।
[যে ডাক্তারহাসতে জানেনা সেডাক্তার সেবকহওয়ার যোগ্যতারাখে না।ডাক্তারের হাসি প্রেস্ক্রিপশনে (না) লিখাপ্রথম প্রতিষেধক।]
(উল্লেখিত ৪টি প্রশ্ন ও ৪টিনিরীক্ষণ কম-বেশি অন্যান্যপেশার জন্যওপ্রযোজ্য।)
আমি পৃথিবীরপথে হাটছিকয়েক হাজারবছর ধরে।এতোক্ষণ যাবললাম তাপৃথিবীকে মাথায়রেখে পৃথিবীরঅধিবাসী হিসেবেবললাম। কিন্তুবাস্তবে আমিথাকি বাংলাদেশে।এ দেশেজনগন ক্ষমতারসবচেয়ে বড়উৎস। আমি সেই মূল্যবান জনগনেরএকজন প্রতিনিধি।নির্বাচনের আগে আমি রাজা বাদশারসম্মান পাই(অন্তত দেশপ্রেমিকভোটপ্রার্থীদের কাছে থেকে।)
আজকাল মোবাইলফোনে কিছুপ্রোফাইল থাকে,ব্যাবহারকারী রুচি ও প্রয়োজন মাফিকসেগুলোর সেটিংপরিবর্তন করে।এই লেখাটিযখন শুরুকরি তখনএই লেখারসেটিং ছিলগ্লোবাল, এখনসেটিং পরিবর্তনকরে সেটাকেকরব রিজিওনালঅর্থাৎ এখন বাংলাদেশের প্রেক্ষপট মাথায়রেখে এগিয়েযাব।
তবে দেশটাএ রকমনয় যে,যে যেবিষয়ে পড়ারজন্য উপযোগীসে সেবিষয়ে-ইপড়তে পারে।প্রথম সারিরপাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে১টি আসনেরবিপরীতে অন্তত৩০ জনপ্রতিযোগিতা করে। সুতরাং যে যেবিষয়ে পড়তেআগ্রহী, সেসে বিষয়েইযদি পড়তেচায় তাহলেবেশির ভাগপ্রার্থীকে সারা জীবন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায়অশিক্ষিত থাকতেহবে। সুতরাংভর্তি পরীক্ষারফলাফলের ভিত্তিতেযে যেবিষয়ের জন্যনির্বাচিত হয়, শিক্ষিত হবার স্বার্থেতাকে সেবিষয়ে ভর্তিহতে হবেএবং এটাইতার জন্যসুবিধাজনক। তবে যাদের বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়েপড়ার সামর্থ্যথাকে তাদেরহিসাবটা ভিন্ন।
আজকে আমারকলম ধরারমূল লক্ষ্যমেডিকেল কলেজেভর্তি পরীক্ষাপদ্ধতির আকস্মিকপরিবর্তনের মৌখিক ঘোষণায় আমার মাঝেঘটে যাওয়ামনোজাগতিক প্রতিক্রিয়ার লিখিত প্রকাশ। ডাক্তারহতে হলেআগে মাধ্যমিকস্তরে জীববিজ্ঞানপড়ে আসতেহয়। সবকিছুরই একটিশানে নজুলথাকা ভালো।এতক্ষণ যাবলেছি তাছিল সূচনাপর্ব।
এখন মূলবিষয়ে আসি।প্রথমেই আমারঅবস্থান জানিয়েদেই। আমিপরিবর্তিত নতুন পদ্ধতির পক্ষপাতি নই।
দেশে বিরাজমানগতানুগতিক চাকুরিতে প্রার্থী নির্বাচনী পরীক্ষাআমার মোটেওমনঃপুত না।বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতিগুলোও আমারকিছুটা অপছন্দের।তবে এবিষয়ে আমিকখনও লিখিনি,কেননা তাআমাকে ততটাহতাশ করেনি।কিন্তু স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষাসংক্রান্ত সাম্প্রতিক অমানবিক সিদ্ধান্ত আমাকেশুধু হতাশইকরেনি ক্ষুদ্ধওকরেছে। ভিতরেক্ষোভ থাকলেতার প্রকাশথাকতে হয়তা নাহলে স্নো-বল ইফেক্টহয়। তাইআমি ক্ষোভপ্রকাশের জন্যকাঁচের গ্লাসবা প্লেটভাঙতে পারতাম,কিন্তু তাত্রাসের কারনহতো। তাইতা নাকরে ক্ষোভেরনির্দোষ প্রকাশঘটাবার জন্যকলমকে হাতেনিলাম।
নতুন পদ্ধতিরবিপক্ষে আমারযুক্তিঃ
যুক্তি # ১:এই পদ্ধতিতেপ্রকৃত মেধাবীরাকম সুযোগপাবে।
যুক্তি # ২:নতুন পদ্ধতিতে যারানির্বাচিত হবে তারা এক মানদণ্ডেযাচাইকৃত না।
একটা মিথ্যাকেপ্রতিষ্ঠিত করতে অনেকগুলো মিথ্যা বলতেহয় এবংপ্রচুর অপযুক্তিদাঁড় করাতেহয়। কিন্তুএকটা সত্যকেপ্রতিষ্ঠিত করতে অন্য কোন সত্যবলতে হয়না। প্রয়োজনবোধেসর্বোচ্চ একটাযুক্তি প্রদর্শনইযথেষ্ট। আমিনতুন পদ্ধতিরবিপক্ষে অন্তত১০টি যুক্তিদাঁড় করাতেপারব। কিন্তুতার প্রয়োজনবোধ করছিনা।
যুক্তি # ১ এর ব্যাখ্যাঃ
নতুন পদ্ধতিপ্রকৃত মেধাবীদেরজন্য ক্ষতিকর।যার পরীক্ষাররেজাল্ট খারাপতার মেধাওখারাপ- এসিদ্ধান্তে আসা যায় না। অনেকমেধাবী ছেলেমেয়েপড়াশোনা কমকরে তাইসে স্কুলকলেজেরেজাল্টে পিছিয়েথাকে। আবারবেশ কিছুক্ষেত্রে দরিদ্রঘরের ছেলেমেয়েরাজিপিএ বাড়াবারজন্য যথেষ্ঠঅর্থসম্পদ ব্যয়ের সামর্থ রাখে না।ফলে শিক্ষাবানিজ্যেরএ যুগেতারা পিছেয়েপড়ে। বিশ্ববিদ্যালয়েভর্তি পরীক্ষারপ্রশ্নগুলো হয় মৌলিক যেখানে মুখস্তবিদ্যা প্রধানভূমিকা পালনকরতে ব্যর্থহয়। ফলেদেখা যায়যাদের মৌলিকজ্ঞান ভালঅথচ স্কুল-কলেজে বেশিভাল জিপিএনাই তারাওভর্তি পরীক্ষায়ভালো করেভবিষ্যৎ গড়ার সর্বশেষ সুযোগ পায়।
যুক্তি # ২ এর ব্যাখ্যাঃ
দেশে অনেকগুলোশিক্ষা বোর্ড,অনেক স্কুল-কলেজ। একেকছাত্রের একেকসুবিধা। দেশেনকল ওশিক্ষা দূর্নীতিকমে গেছেএমনটা শোনাযায়। আমিঅবশ্য শোনাকথায় বিশ্বাসরাখি না।যার জিপিএভালো সেবেশি নকলেরসুযোগ পেয়েছে,নাকি যারজিপিএ খারাপসে কমনকলের সু্যোগপেয়েছে তাকিন্তু বোর্ডপরীক্ষার জিপিএদেখে বুঝারউপায় নাই।আমার দাবীএমন নাযে মেডিকেলকলেজের ভর্তিপরীক্ষায় নকলহয় না।আসলে নকলহয় না-কি হয়না এবিষয়ে আমারধারনা নাই।তবে তর্কেসুবিধাজনক অবস্থানে থাকার স্বার্থে ধরেনিলাম ‘নকলহয়’।তারপরও সবাইযদি ভর্তিপরীক্ষার প্রক্রিয়াটারমধ্য দিয়েযায়, তাহলেঅন্তত সবাইকেএক মানদণ্ডেফেলার সুযোগপাওয়া যাবে।
আমার মনেরএকটি প্রশ্নঃ
অভিযোগ আছেকোচিং সেন্টারগুলোপ্রশ্নপত্র ফাঁসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকরে। সেদিনএকটা টকশোতেআমাদের মাননীয়স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কিছু বুদ্ধিদীপ্তমন্তব্য ওসিদ্ধান্ত শুনলাম। মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কথা শুনে বুঝলাম কোচিংসেন্টারগুলো বর্তমানে শিক্ষাব্যবস্থারজন্য যথেষ্ঠবিরক্তিকর ও ক্ষতিকর। উনার অনুমানসাম্প্রতিক সরকারী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মেডিকেলকলেজে ভর্তি-ইচ্ছুক ছাত্র-ছাত্রীদের সাম্প্রিতিকযে আন্দোলনতাতে কোচিংসেন্টারগুলোর যথেষ্ঠ ইন্ধন আছে। এপ্রেক্ষিতে মাননীয় মন্ত্রীর কাছে আমারসশ্রদ্ধ জিজ্ঞাসাকোচিং সেন্টারদমনে আপনারসরকার কিকরছে বাকরবে? আরআমার নিজেরকাছে নিজেরপ্রশ্ন- একজনকেদমন করতেযেয়ে আরেকজনকে ক্ষতিগ্রস্থকরা কতটুকুবৈজ্ঞানিক? ইদুর মারতে যেয়ে যদিতেলাপোকা মারিজানি কেউকিছু বলবেনা। কিন্তুইদুর মারতেযেয়ে যদিবিশাল একটাবিড়ালই মেরেফেলি তাহলেকি কেউকোন প্রশ্নতুলবে না?
আমার ব্যক্তিগতমীমাংসাঃ
নতুন ওপুরাতন উভয়পদ্ধতিতেই ভালো-মন্দ থাকবে, থাকাটাইস্বাভাবিক। অনেক সময় নতুনকে আমরাসহজে মেনেনিতে চাইনা। তখননতুনে অভ্যস্তহতে সময়দিতে হয়।মেডিকেল কলেজেভর্তির নতুনপদ্ধতিটি আরোপকরার আগেছাত্র-ছাত্রীদেরএ পদ্ধতিটিরপ্রয়োজনীয়তা ও ব্যাপকতা বুঝতে এবংএর জন্যপ্রস্তুতি গ্রহন করতে পর্যাপ্ত সময়দেয়া উচিতছিল। ফুলএকবারে ফুটেনা, কলিকেসময় দিতেহয় পাপড়িগুলোকেরাঙাতে। অন্যকোন কারণও যুক্তিপ্রদর্শন প্রয়োজননেই, পড়াশোনারগোলকধাঁধাঁয় বিভ্রান্ত কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীদেরনতুন পদ্ধতিটিআত্মস্থ করারজন্য যথেষ্ঠসময় দেয়াহয়নি- এইএকটি কারণইযথেষ্ঠ আকস্মিকসিদ্ধান্তটি থেকে সরে আসার জন্য।
সম্পাদনা ঃ এম. এ হাবিব জুয়েল 27আগস্ট ২০১২, বিকাল ৩:৩৩
Categories: None
Post a Comment
Oops!
The words you entered did not match the given text. Please try again.
Oops!
Oops, you forgot something.